AllBanglaNews24

প্রকাশিত: ১৪:১৩, ৫ অক্টোবর ২০২০

হৃদরোগ প্রতিরোধে বিটের ভূমিকা

হৃদরোগ প্রতিরোধে বিটের ভূমিকা

ছবি: সংগৃহীত

অসুখ হলে সবাই ওষুধ খাওয়ার কথা চিন্তা করেন। কিন্তু বিভিন্ন রোগ সারাতে অনেক ধরনের খাবারও বেশ কার্যকরী। খাবারে থাকা নানা পুষ্টি উপাদান শরীর সুস্থ রাখতে ভূমিকা রাখে।

কোন কোন খাবার আবার শরীরের ক্ষতিও করে। এর মধ্যে অতিরিক্ত তৈলাক্ত, লবণাক্ত এবং মিষ্টি খাবার অন্যতম। এমন কিছু খাবার আছে যে গুলি খেলে শরীরে বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি হয়। যেমন-

বিট

বিটে পর্যাপ্ত পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকায় এটি হৃদরোগ প্রতিরোধে ভূমিকা রাখে। এটি যেকোন ধরনের প্রদাহও সারায়। খেতে মিষ্টি স্বাদের বিটে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন সি ও ফাইবার থাকায় এটি হজমশক্তি বাড়ায়। নিয়মিত বিট খেলে শরীরে নানা রোগের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি হয়।

প্রাকৃতিক অ্যান্টিবায়োটিক

যেকোন রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করতে হলে শরীরে প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি করা জরুরি। কিছু খাবার যেমন-অ্যাপেল সিডার ভিনেগার, পেঁয়াজ, আদা, হলুদ, রসুন, মধু, গোলমরিচ ইত্যাদি যোগ করে প্রাকৃতিক অ্যান্টিবায়োটিক তৈরি করতে পারেন।

এজন্য একটি বাটিতে অ্যাপেল সিডার ভিনেগার ছাড়া সবগুলো উপাদান কুচি করে নিন। উপাদানগুলো ভালোভাবে মিশিয়ে একটা জারে রেখে দিন। প্রতিদিন এক চামচ করে এই মিশ্রণটি খেতে পারেন। এটি প্রাকৃতিক অ্যান্টিবায়োটিকের মতো কাজ করেবে শরীরে। সেই সঙ্গে শরীরে প্রতিরোধ ক্ষমতাও তৈরি হবে।

ক্যানবেরি জুস

ক্যানবেরি জুসে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরের প্রদাহ সারায়। এটি মূত্তথলির সংক্রমণ কমাতে বেশ কার্যকরী। নিয়মিত এটি খেতে ষ্ট্রোকের ঝুঁকি কমে। সেই সঙ্গে কোলেস্টেরলও নিয়ন্ত্রণে থাকে।

হলুদ পানি

হলুদ মিশ্রিত পানিও শরীরের প্রদাহ সারাতে দারুণ কার্যকরী। এজন্য চার কাপ পানিতে চার চামচ মধু, ২ চামচ লেবুর রস ও ২ চামচ হলুদের গুঁড়া নিন। এরপর উপাদানগুলো ভালেভাবে মিশিয়ে একটা জারে রেখে নিয়মিত খেতে পারেন।

ফ্ল্যাক্সসিড

ফ্ল্যাক্সসিড কোলেস্টেরল ও হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে বেশ উপকারী। কয়েক ধরনের ক্যান্সার প্রতিরোধেও ফ্ল্যাক্সসিড ভালো কাজ করে। খাবার অথবা পানীয়তে ফ্ল্যাক্সসিডের গুঁড়া মিশিয়ে খেলে উপকার পাবেন।

তথ্যসূত্র: হেলদিবিল্ডার্জড।

অল বাংলানিউজ ২৪

শেয়ার করুন

Advertising
allbanglanewspaper-link

সর্বশেষ

পাঠকপ্রিয়

    Add